Banglar Chokh | বাংলার চোখ

 রাণীনগরে গম চাষিরা পাচ্ছে আশানুরুপ ফলন ও দাম

সারাবাংলা

সাইদুজ্জামান সাগর,রাণীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ২৩:৫৪, ২৬ মার্চ ২০২৪

সর্বশেষ

 রাণীনগরে গম চাষিরা পাচ্ছে আশানুরুপ ফলন ও দাম

ছবি: বাংলার চোখ

প্রকৃতিতে বয়ছে মৃদু শীতল হওয়া আর মিষ্টি রোদ। চৈত্র মাসের এমন আবহাওয়ায় নওগাঁর রাণীনগরে বেশ স্বস্তির সাথে গম কাটা-মাড়াই এর কাজ শুরু করেছে চাষিরা। 
রাণীনগর কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে চলতি মৌসুমে ৩৯০ হেক্টর জমিতে গম চাষ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রায় ২০ হেক্টর জমির গম কাটা হয়েছে। প্রতি বিঘায় ১৫ থেকে ১৬ মন হারে ফলন পাচ্ছে গম চাষিরা। এ বছর উপজেলায় বারি গম ৩০, বারি ৩২, বারি ৩৩ জাতের গম চাষ করা হয়েছে। স্থানীয় বাজারে বর্তমানে প্রতি মন গম ২ হাজার টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। 
রাণীনগর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ ফারজানা হক বলেন, নওগাঁ জেলা ধান এর জন্য বিখ্যাত। এই জেলায় প্রচুর পরিমাণে ধান উৎপাদন হয়। ধরতে গেলে একমুখি ফসলি এলাকা। তাই আমরা চাষিদের বাড়তি আয়ের লক্ষ্যে উদব্ধ করছি যে, ধান চাষের পাশাপাশি গম, আলু, সরিষা ও শাক-সবজি চাষের জন্য। কারণ বাজারে এসব ফসলের চাহিদা ও দাম সব সময়ই আশানুরুপ থাকে। চলতি মৌসুমে এ এলাকায় অল্প সংখ্যক চাষি গম চাষ করেছে। তারা ফলন ও দাম ভাল পাচ্ছে। 
উপজেলা সদরের সিম্বা গ্রামের কৃষক  ছোটবাবু ও কুদ্দুস ফকির ধান চাষের পাশাপাশি প্রতি বছরই গম চাষ করেন। এ বছর ছোটবাবু ১৭ কাঠা জমিতে গম চাষ করেছেন এবং কুদ্দুস ১০ কাটা জমিতে গম চাষ করে ভালো ফলন পেয়েছে। বাজারে গম বিক্রি করে বেশ লাভবান হয়েছে। গম চাষে তেমন খরচ হয় না। শুধু একবার সার ও বালাইনাশক প্রয়োগ করতে হয়। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবারে গমের উৎপাদন ভালো হয়েছে বলে চাষিরা জানান।
সাইদুজ্জামান সাগর
রাণীনগরে পুরোদমে চলছে গম কাটা-মাড়াই! চাষিরা পাচ্ছে আশানুরুপ ফলন ও দাম
রাণীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি: প্রকৃতিতে বয়ছে মৃদু শীতল হওয়া আর মিষ্টি রোদ। চৈত্র মাসের এমন আবহাওয়ায় নওগাঁর রাণীনগরে বেশ স্বস্তির সাথে গম কাটা-মাড়াই এর কাজ শুরু করেছে চাষিরা। 
রাণীনগর কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে চলতি মৌসুমে ৩৯০ হেক্টর জমিতে গম চাষ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রায় ২০ হেক্টর জমির গম কাটা হয়েছে। প্রতি বিঘায় ১৫ থেকে ১৬ মন হারে ফলন পাচ্ছে গম চাষিরা। এ বছর উপজেলায় বারি গম ৩০, বারি ৩২, বারি ৩৩ জাতের গম চাষ করা হয়েছে। স্থানীয় বাজারে বর্তমানে প্রতি মন গম ২ হাজার টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। 
রাণীনগর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ ফারজানা হক বলেন, নওগাঁ জেলা ধান এর জন্য বিখ্যাত। এই জেলায় প্রচুর পরিমাণে ধান উৎপাদন হয়। ধরতে গেলে একমুখি ফসলি এলাকা। তাই আমরা চাষিদের বাড়তি আয়ের লক্ষ্যে উদব্ধ করছি যে, ধান চাষের পাশাপাশি গম, আলু, সরিষা ও শাক-সবজি চাষের জন্য। কারণ বাজারে এসব ফসলের চাহিদা ও দাম সব সময়ই আশানুরুপ থাকে। চলতি মৌসুমে এ এলাকায় অল্প সংখ্যক চাষি গম চাষ করেছে। তারা ফলন ও দাম ভাল পাচ্ছে। 
উপজেলা সদরের সিম্বা গ্রামের কৃষক  ছোটবাবু ও কুদ্দুস ফকির ধান চাষের পাশাপাশি প্রতি বছরই গম চাষ করেন। এ বছর ছোটবাবু ১৭ কাঠা জমিতে গম চাষ করেছেন এবং কুদ্দুস ১০ কাটা জমিতে গম চাষ করে ভালো ফলন পেয়েছে। বাজারে গম বিক্রি করে বেশ লাভবান হয়েছে। গম চাষে তেমন খরচ হয় না। শুধু একবার সার ও বালাইনাশক প্রয়োগ করতে হয়। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবারে গমের উৎপাদন ভালো হয়েছে বলে চাষিরা জানান।

সর্বশেষ

জনপ্রিয়